1000 টাকা জমা করে পান 70 লক্ষ রিটার্ন, SBI ব্যাংকের এই স্কিম সম্পর্কে জানুন এখনই – SBI Bank Scheme Idea

Published by
Team JR

বর্তমান সময়ে মিউচ্যুয়াল ফান্ড সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনিয়োগের মাধ্যম হয়ে উঠেছে। বহু মানুষ এখন এসআইপিতে বিনিয়োগ করতে চাইছেন। এসআইপিতে বিনিয়োগ করার একটাই উদ্দেশ্য হল এখানে রিটার্ন পাওয়া যায় ভালো পরিমাণে। এসআইপি তে ঝুঁকি থাকলেও দীর্ঘ মেয়াদের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে কিন্তু ঝুঁকি তেমন নেই বললেই চলে। SBI Bank SIP Scheme

সাম্প্রতিক বাজারে অনেক ধরনের মিউচ্যুয়াল ফান্ড রয়েছে। এই বিভিন্ন মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলির মধ্যে ঝুঁকির ধরনও আলাদা আলাদা। আবার রিটার্নের সময় টাকা পরিমাণও হের ফের হয়। এসআইপিতে ঝুঁকি যত বেশি রয়েছে রির্টানের পরিমাণও তত বেশি আবার ঝুঁকি কম হলে রিটার্নের পরিমাণও কম হবে।



বিগত বছর গুলির দিকে তাকালে বোঝা যায় এস বি আই এর মিউচ্যুয়াল ফান্ড দারুন রিটার্ন দিচ্ছে। এসবিআই (SBI) এর এই স্কিমে হাজার টাকা বিনিয়োগ করে ৭০ লাখ টাকার রিটার্ন পাওয়া যেতে পারে। বিভিন্ন মিউচ্যুয়াল ফান্ডগুলিতে অর্থ বিনিয়োগ করলে ১২ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যায়। কিন্তু SBI এর গ্রাহকরা ওই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের স্কিম থেকে দীর্ঘ মেয়াদের বিনিয়োগে ১৫% পর্যন্ত রিটার্ন পেয়েছেন। SBI Bank Scheme Idea

যদি কোনো গ্রাহক SBI এর এই মিউচ্যুয়াল ফান্ডের স্কিমে প্রতি মাসে হাজার টাকা করে বিনিয়োগ করেন তাহলে এক বছরে তার মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ১২ হাজার টাকা। ১২ হাজার টাকার উপর ১২% হারে বার্ষিক রিটার্ন হলে এক বছরে সুদ পাওয়া যাবে ১২০১ টাকা। তাহলে দেখা যাচ্ছে যে এক বছরে বিনিয়োগকারির মোট টাকার পরিমান হবে ১৩০২১ টাকা। SBI Bank Scheme Idea

যদি ওই বিনিয়োগকারীটি ১০ বছর টানা এইভাবে বিনিয়োগ করেন তাহলে তার মোট টাকার পরিমান হবে ১.২ লক্ষ টাকা। ১৫ শতাংশ হারে রির্টানের এর সুদ পেলে সেই টাকা হবে ১৫৮৬৫৭ টাকা। তবে সুদ আসল মিলিয়ে মোট রির্টানের পরিমাণ হবে ২ লক্ষ ৭৮ হাজার ৬৯৭ টাকা। এবার যদি ওই বিনিয়োগকারী আরও ১০ বছর টানা অর্থাৎ কুড়ি বছর বিনিয়োগ করেন তাহলে তার মোট বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ২.৪ লক্ষ টাকা। সুদ পাওয়া যাবে ১২.৮ লক্ষ টাকা। সুদ আসল মিলিয়ে মোট টাকা হবে ১৫.২ লক্ষ টাকা।

আয় হবে দ্বিগুণ বা তিন গুণ, এই স্কিম গুলি সম্পর্কে ধারণা আছে তো আপনার? দেখুন – Business Idea With Investment

মিউচ্যুয়াল ফান্ডের আরেকটি বড় সুবিধা হল এক্ষেত্রে কম্পাউন্ডিংয়ের সুবিধা পাওয়া যায়। কম্পাউন্ডিং এর সুবিধার ফলে রিটার্নের পরিমাণ অনেকটাই বৃদ্ধি পায়। যদি কোনো গ্রাহক হাজার টাকা বিনিয়োগ ৩০ বছরের জন্য চালিয়ে যান সেক্ষেত্রে তার বিনিয়োগের পরিমাণ হবে ৩.৬ লক্ষ টাকা। অপরদিকে সুদ পাওয়া যাবে ৬৬.৫ লক্ষ টাকা। তাহলে দেখা যাচ্ছে সুদ আসল মিলিয়ে মোট রির্টানের পরিমাণ হবে ৭০.১ লক্ষ টাকা। Written by Nupur Chattopadhyay

WhatsApp Channel Join Now
Telegram Channel Join Now
Team JR

Team JR write content for several years. We have well experience in content writing such as job and scheme or other educational and career update. Thank you

Share
Published by
Team JR

This website uses cookies.